স্টাফ রিপোর্টার ঃ
হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড সুনামগঞ্জ সার্ভিসিং সেন্টারের হয়রানীর শিকার বিমা গ্রাহকেরা। জানাযায়, হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীর মাঠকর্মীরা অভিনব কৌশলে শহরতলী ও পল্লী এলাকার সাধারন জনগনকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিমা গ্রাহক সদস্য তৈরি করে। পরে বাৎসরীকসহ বিভিন্ন মেয়াদে কিস্তি আদায় শুরু করে। কিস্তির মেয়াদ পুর্ন হওয়ার পর বদলে যান মাঠকর্মীরা। কিস্তির মেয়াদপুর্ন হওয়া লাভসহ টাকা বা বোনাসের টাকা পাওয়ার আশায় জেলা সদরে অবস্থিত হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড সুনামগঞ্জ সার্ভিসিং সেন্টারের ছুটে আসেন বিমা গ্রাহকেরা। অফিসে আসা এসব গ্রাহকদের টাকা দেয়ার জন্য একাধিক তারিখ দিয়ে শুরু হয় হয়রানী। মাসের পর মাস গেলেও মিলছে না তাদের প্রাপ্য টাকা। এভাবেই দীর্ঘদিন ধরে বিমা গ্রাহকদের হয়রানী করছেন হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স অফিসের ডেপুটি ইনচার্জ আব্দুল মান্নান ও ক্যাশিয়ার জাহাঙ্গীর। গতকাল বুধবার দুপুরে শহরতলী মাইজবাড়ী এলাকার দুই ষাটর্ধো মুরুব্বী দেখা করেন সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নুরুল হুদা মুকুটের সাথে। হোমল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীর হয়রানীর ব্যাপারে হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ সময় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রতিবেদককে পত্রিকায় নিউজ করার কথা বলেন। মাইজবাড়ী গ্রামের সাদত আলী বলেন, আমার ছেলের নামে একটি বিমা ছিল। কিন্তু টাকা দেই দিচ্ছি বলে সময়ক্ষেপন করছে। আরব আলী বলেন, আমার নামে বিমা করেছিলাম। কিন্তু আসল টাকা দিচ্ছে না। এ ব্যাপারে হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স অফিসের ডেপুটি ইনচার্জ আব্দুল মান্নানের মোবাইল ফোনে কল দিলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।