ছাতক প্রতিনিধি::
পিডিবি বিক্রয় বিতরন বিভাগে,বিউবো ছাতকে অফিসর তিনজন বিতর্কিত দুর্নীতিবাজ কর্মচারীকে নানা অনিয়ম, মিটার চুরি ও ঘুষ দুর্নীতির অভিযাগে অবেশষ গত ৮ আগষ্ট ঢাকার বিউবো কর্মচারি পিরদপ্তর উপ পরিচালক ৩ রেহানা আক্তারের স্বাক্ষরিত এক আদশে তাদেরকে বদলী করা হয়েছে। এ বদলীর আদেশকে স্থগিত করতে পিয়ন আকতারুজ্জামান বিভিন্ন দপ্তরে দৌড় ঝাপ শুরু করেছন বেল অভিযাগ উঠেছে। জানা যায়, ৩৬ বছর পর একজন এম,এল এম এম কার্ম গার্ড আকতারুজ্জামানকে ছাতক থেকে বদলী করা করেছেন হবিগঞ্জে। পিয়ন আকতারুজ্জামান নেতৃত্বে ৫ সদস্য একটি সিন্ডিকেট বিক্রয় বিতরণ বিভাগে, বিউবো এ অফিস গড়ে উঠেছে নানা অপকর্ম। এ সিন্ডিকেট চক্র কাছে ৫০ হাজার গ্রাহক ও প্রকৌশলীরা জিম্মি হয়ে পড়ে। অভিযাগগ্রহনকারী আব্দুর রহমানেক ছাতক থেকে শেরপুর, সাহায্যকারি সেকান্দর আলী ও পিয়ন আকতারুজ্জামানকে হবিগঞ্জ বদলী করা আদেশ করেন ঢাকাস্থ বিউবো কর্মচারি পরিদপ্তর উপপরিচালক ৩ রেহানা আক্তারের স্বাক্ষরিত এক আদেশ গত ৮ আগষ্ট তিনজন কর্মচারিকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাদেরকে বদলী করা হয়।এ চক্রের ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হলে ও তিনজনকে ছাতক থেকে বদলী করা হলেও দুর্নীতিবাজ সহকারি প্রকৌশলী মামুদুর হাসান, লাইনম্যান মমিনুল ইসলাম এখনো বহাল আছেন। এ লাইনম্যান মমিনুল ইসলাম চার বছর আগে দিনাজপুর জেলার বড় পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র তামার তার চুরির অপরাধে সেখান থেকে বদলী করেন ছাতকে।তদন্ত শূংখলা অধিদপ্তর (বিউবো)র ঢাকা অফিস মামলা ও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ছাতক যোগদানের পর থেক আরো বেপেরায়া হয়ে উঠে। সে একজন লাইনম্যান হয়ে মিডার রিডিং পদে চাকুরী করছেন বল ও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।তার বিরুদ্ধে অনেক গ্রাহকের কাছ থেকে নতুন মিটারের জন্য টাকা নিয়ে মিটার না দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে মাসের পর মাস। ছাতক পৌর শহরের বিশাল একটি এরিয়ার অন্যের নামে ব্যবহার করে তাতিকানা,বৌলা,মঙ্গলপাড়া ও চরেরবন্দ এলাকায় মিডার রিডিং করে এবং অবৈধ লাইন দিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন মাসে বড় অংকের টাকা। সে দিনাজপুর জেলার পাবতীপুর উপজেলার হাবড়া গ্রামে। সেই গ্রামে কোটি টাকা দিয়ে একটি বিশাল বাড়ি ও নির্মান করেছেন বলে সুত্রে জানায়। এছাড়া বিদ্যুৎ উন্নয়ন ও বিতরন বিভাগের নোয়ারাই ফিন্ডারের ইনচার্জ সহকারি প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসানকে নানা অনিয়ম,ঘুষ দুর্নীতির ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ছাতক থেকে নরিসংদী জেলার পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র (বিউবো)কে বদলী করা হলেও দীঘ ১০ মাস ধরেই ও রয়েছেন বর্তমান কর্মস্থলে বহাল তবিয়তে। ২০২১ সালে ২ নভেম্বর মোজাম্মেল হক উপ পিরচালক (১)কর্মচারি পরিদপ্তরে বিউবো ঢাকা থেকে সহকারি প্রকৌশলী মামুদুর হাসানকে ছাতক থেকে নরিসংদী জেলার পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র (বিউবো) সহকারি প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) হিসাবে তাকে বদলী করা হয়। এ তিনজন দুর্নীতিবাজ কর্মচারি বদলী স্থগিত করতে সহকারি প্রকৌশলী মামুদুর হাসান ঢাকা ও সিলেটের ব্যাপক অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযাগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। বদলী আদেশ উল্লেখ্য আছে যে ১৬ আগষ্ট অব্যাহিত গ্রহনপুর্বক যথাসময়ে যোগদান না করলে অন্যথায় ১৭ আগষ্ট থেকে বতমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষিনক অব্যাহিতপ্রাপ্তিট ষ্ট্যান্ড রিলজ বলে গন্য হবে। এব্যাপারে সিনিয়র সহকারি পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে কর্মচারি পরিদপ্তর বিউবো ঢাকাস্থল অফিস তিনজন কর্মচারিক ছাতক থেকে একজনকে শেরপুর ও দুজনেক হবিগঞ্জ বদলীর এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চত করেন। এব্যাপারে সহকারি প্রকৌশলী মামুদুর হাসান ও লাইনম্যান সেকান্দর,অভিযোগ গ্রহনকারী আব্দুর রহমান, পিয়ন ও আক্তারুজ্জামান মমিনুল ইসলামকে একাধিকবার তাদের ব্যক্তিগত মোবাইলের ফোন দিল ও তারা কেউ রিসিভ করেনি।