স্টাফ রিপোর্টার ঃ
সরকারী নীতিমালা মানছে না জেলার দেশীয় মদের চারটি দোকান। চারটি মদের দোকানের অনুমতি থাকলেও বিক্রি হচ্ছে প্রায় ২০ টি স্পটে। এসব দেখেও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না জেলা মাদক দ্রব্য নিয়নন্ত্রন অফিস। অভিযোগ উঠেছে, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অফিসের সহকারী পরিচালক মোঃ আলী হায়দার রাসেল মাসোহারা আদায় করছেন এসব ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। সরকার অনুমোদিত দোকানগুলো হলো শহরের পশ্চিম বাজার, দিরাই উপজেলার তাফালিংপাড়া, জগন্নাথপুর ও রানীগঞ্জ। এ চারটি দোকান থেকে পরমিট প্রাপ্তদের মাঝে মদ বিক্রির নিয়ম থাকলেও তা মানছে না দোকানীরা। পারমিট ছাড়া লোকদের মাঝে অবাধে বিক্রি করছে দেশীয় মদ। এছাড়া দোকানে মদ বিক্রির অনুমতি থাকলেও বিক্রি হচ্ছে অন্তত ২০ টি স্পটে। শহরে বিভিন্ন স্পটে পলিথিনের ব্যাগে ভর্তি করে বাসা বাড়িতে পৌঁচ্ছে দিচ্ছে একটি সিন্ডিকেট। সুনামগঞ্জ শহরের পশ্চিমবাজার এলাকার বাসিন্ধারা জানান, রমজান মাসেও থেমে নেই মদের রমরমা বানিজ্য। দোকান একটি হলেও বিভিন্নজন নিজের বাসা-বাড়ীতে মদ রেখে বিক্রি অব্যাহত রেখেছে। জগন্নাথপুরের এক বাসিন্ধা জানান, পবিত্র রমজান মাসেও বিভিন্ন স্থানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মদ। আমরা চাই যেখানে সেখানে মদ বিক্রি বন্ধ করা হোক। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অফিসের সহকারী পরিচালক মোঃ আলী হায়দার রাসেলের কাছে অবাধে মদ বিক্রির কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনি আমার বস নন, আমি আপনাকে তথ্য দিতে বাধ্য নেই।